Wellcome to National Portal
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১০ এপ্রিল ২০২৫

উপবৃত্তি ও অন্যান্য কার্যক্রম

উপবৃত্তি ও অন্যান্য কার্যক্রম:       

শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা বৃদ্ধি, ঝরে পড়া রোধ, শিক্ষার প্রসার, বাল্যবিবাহ রোধ, নারীর ক্ষমতায়ন, আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে মেয়েদের অংশগ্রহণ বৃদ্ধিসহ শিক্ষাক্ষেত্রে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যাসাম্য রক্ষার লক্ষ্যে সামাজিক নিরাপত্তা  বেষ্টনীর আওতায় উপবৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট এর মাধ্যমে নারীশিক্ষা বিস্তার, উপবৃত্তি বিষয়ক সচেতনতামূলক কর্ম শালা এবং মা সমাবেশের আয়োজন করা হয়ে থাকে, যা শিক্ষার হার বৃদ্ধি, ঝরে পড়া রোধ এবং শিক্ষার্থীদের মাঝে নারী-পুরুষের সাম্য প্রতিষ্ঠায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।   

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন:    

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট এর উপবৃত্তি কার্যক্রম শুভ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট এর উপদেষ্টা পরিষদের চেয়ারম্যান এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের ১,২৯,৮১০ (এক লক্ষ উনত্রিশ হাজার আটশত দশ) জন ছাত্রীর মাঝে মোট ৭২.৯৫ (বাহাত্তর কোটি পঁচানব্বই লক্ষ) কোটি টাকা উপবৃত্তি বাবদ প্রদান করা হয়। ৩০ জুন, ২০১৩ খ্রি. তারিখে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের ১৫ (পনের) জন ছাত্রীকে সরাসরি উপবৃত্তি বিতরণের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট এর উপবৃত্তি কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন।   

উপবৃত্তি বিতরণ 
২০১৩ খ্রিস্টাব্দের উপবৃত্তি বিতরণ 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ে ১,২৯,৮১০ (এক লক্ষ উনত্রিশ হাজার আটশত দশ) জন ছাত্রীর মাঝে মোট ৭২,৯৫,৩২,২০০.০০ (বাহাত্তর কোটি পঁচানব্বই লক্ষ বত্রিশ হাজার দুইশত) টাকা উপবৃত্তি বাবদ প্রদান করা হয়। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে ৩০ জুন, ২০১৩ খ্রি. তারিখে অনুষ্ঠিত উক্ত অনুষ্ঠানে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের ১৫ (পনের) জন ছাত্রীর মাঝে সরাসরি উপবৃত্তি অর্থ বিতরণ করেন।

২০১৫ খ্রিস্টাব্দের উপবৃত্তি বিতরণ   
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় উপবৃত্তি প্রদান কার্যক্রমে ২০১৩-২০১৪ অর্থবছর থেকে ছাত্রীদের পাশাপাশি ছাত্রদেরও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে ১৪,৬৭৭ (চৌদ্দ হাজার ছয়শত সাতাত্তর) জন ছাত্র এবং ১,৪৮,৪০২ (এক লক্ষ আটচল্লিশ হাজার চারশত দুই) জন ছাত্রীসহ সর্বমোট ১,৬৩,০৭৯ (এক লক্ষ তেষট্টি হাজার উনাশি) জন স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থীর মধ্যে ৯১,৬৫,০৩,৯৮০ (একানব্বই কোটি পঁয়ষট্টি লক্ষ তিন হাজার নয়শত আশি) টাকা উপবৃত্তি বাবদ বিতরণ করা হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২৬ এপ্রিল, ২০১৫ খ্রিস্টাব্দে ১০ (দশ) জন ছাত্র-ছাত্রীকে সরাসরি উপবৃত্তির অর্থ প্রদান করেন এবং একই দিনে সারাদেশে একযোগে উপবৃত্তি বিতরণ করা হয়।

২০১৬ খ্রিস্টাব্দের উপবৃত্তি বিতরণ 
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের সর্বমোট ২,০৮,৮৮৬ জন (ছাত্রী ১,৬৯,৮৪৬ জন ও ছাত্র ৩৯,০৪০ জন) শিক্ষার্থীর মধ্যে ১১৩,৬১,৩৩,৫৬০.০০ (একশত তের কোটি একষট্টি লক্ষ তেত্রিশ হাজার পাঁচশত ষাট) টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ২৩ জুন, ২০১৬ খ্রিস্টাব্দে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী উক্ত উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রম শুভ উদ্বোধন করেন এবং একই দিনে সারাদেশে একযোগে উপবৃত্তি বিতরণ করা হয়। 

২০১৭ খ্রিস্টাব্দের উপবৃত্তি বিতরণ 
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের মোট ২,৪৭,৮৩৩ জন (ছাত্রী ১,৮৬,৭১৪ জন ও ছাত্র ৬১,১১৯ জন) শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৪,২৪,৩২,৯৮০.০০ (একশত চৌত্রিশ কোটি চব্বিশ লক্ষ বত্রিশ হাজার নয়শত আশি) টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ১৩ জুলাই, ২০১৭ খ্রিস্টাব্দে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী জনাব নুরুল ইসলাম নাহিদ এম.পি. মোবাইল একাউন্ট ‘রকেট’ এর মাধ্যমে সারাদেশে একযোগে উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন করেন।

২০১৮ খ্রিস্টাব্দের উপবৃত্তি বিতরণ 
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের মোট ২,৬০,০৭০ জন (ছাত্রী ১,৯০,২৪৩ জন ও ছাত্র ৬৯,৮২৭ জন) শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৩৭,৬০,৮৪,০৪০.০০ (একশত সাঁইত্রিশ কোটি ষাট লক্ষ চুরাশি হাজার চল্লিশ) টাকা বিতরণ করা হয়েছে। ০৯ ডিসেম্বর, ২০১৮ খ্রিস্টাব্দে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মহোদয় জনাব মো: সোহরাব হোসাইন উপবৃত্তি বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব ও উপবৃত্তি বিতরণ করেন।

 

২০১৯ খ্রিস্টাব্দের উপবৃত্তি বিতরণ 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট হতে গত ১৪-০৫-২০২০ খ্রি: তারিখে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্সিং এর মাধ্যমে মোবাইল ব্যাংকিং (বিকাশ) পরিসেবার দ্বারা  ২০১৯ সালের ২০১৫-১৬, ২০১৬-১৭ ও ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (পাস) এবং সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে উপবৃত্তি বিতরণ কার্যক্রম -এর শুভ উদ্বোধন করেন। উপবৃত্তি বাবদ জন প্রতি ৪,৯০০ টাকা করে ২,০৯,৬৭৪ জন শিক্ষার্থীর মাঝে সর্বমোট ১০২,৭৪,০২,৬০০/- (একশত দুই কোটি চুয়াত্তর লক্ষ দুই হাজার ছয়শত টাকা) বিতরণ করা হয়।

 

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট এর অর্থে স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ে উপবৃত্তি বিতরণের তথ্য:

উপবৃত্তি বিতরণের বছর বিতরণকৃত টাকার পরিমাণ শিক্ষার্থী সংখ্যা ছাত্রী সংখ্যা ছাত্র সংখ্যা
২০১৩ ৭২,৯৫,৩২,২০০.০০ টাকা ১,২৯,৮১০ জন ১,২৯,৮১০ জন ০০.০০ জন
২০১৫ ৯১,৬৫,০৩,৯৮০.০০ টাকা ১,৬৩,০৭৯ জন ১,৪৮,৪০২ জন ১৪,৬৭৭ জন
২০১৬ ১১৩,৬১,৩৩,৫৬০.০০ টাকা ২,০৮,৮৮৬ জন ১,৬৯,৮৪৬ জন ৩৯,০৪০ জন
২০১৭ ১৩৪,২৪,৩২,৯৮০.০০ টাকা ২,৪৭,৮৩৩ জন ১,৮৬,৭১৪ জন ৬১,১১৯ জন
২০১৮ ১৩৭,৬০,৮৪,০৪০.০০ টাকা  ২,৬০,০৭০ জন ১,৯০,২৪৩ জন ৬৯,৮২৭ জন
২০১৯ ১০২,৭৪,০২,৬০০.০০ টাকা ২,০৯,৬৭৪ জন ১,৪৬,৩০০ জন ৬৩,৩৭৪ জন

 

আর্থিক সহায়তা ও অনুদান প্রদান

দরিদ্র ও মেধাবীর শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে আর্থিক সহায়তা প্রদান:

প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট উপবৃত্তি বিতরণের পাশাপাশি দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে আর্থিক সহায়তা প্রদান করে থাকে। এ লক্ষ্যে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি  নিশ্চিতকরণে আর্থিক  সহায়তা প্রদান নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়। বর্তমানে দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে মাধ্যমিক পর্যায়ে ৫,০০০.০০ টাকা, উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ৮,০০০.০০ টাকা এবং স্নাতক ও সমমান পর্যায়ে ১০,০০০.০০ টাকা হারে আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হচ্ছে। দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে আর্থিক সহায়তা প্রদান নীতিমালা এর আলোকে ২০১৪-২০১৫ অর্থবছর থেকে ২০১৯-২০২০ (১ম পর্যায়) অর্থবছর পর্যন্ত দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিতকরণে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে আর্থিক সহায়তা হিসেবে বিতরণকৃত অর্থের বিস্তারিত বিবরণ নিম্নরূপ:

 

অর্থবছর শিক্ষার পর্যায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা আর্থিক সহায়তা (টাকায়) সর্বমোট (টাকায়)
২০১৪-২০১৫ মাধ্যমিক ৭০ জন ১,৪০,০০০.০০ ২,৪১,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ২২ জন ৬৬,০০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০৭ জন ৩৫,০০০.০০
২০১৫-২০১৬ মাধ্যমিক ৪৩ জন ৮৬,০০০.০০ ২,২৭,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ২৭ জন ৮১,০০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ১২ জন ৬০,০০০.০০
২০১৬-২০১৭ মাধ্যমিক ১০২ জন ২,০৪,০০০.০০ ৩,৫৮,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ৩৮ জন ১,১৪,০০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০৮ জন ৪০,০০০.০০
২০১৭-২০১৮ মাধ্যমিক ১৩৪ জন ১,৬৮,০০০.০০ ৪,৫৭,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ৫৩ জন ১,৫৯,০০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০৬ জন ৩০,০০০.০০
২০১৮-২০১৯ মাধ্যমিক ৮৬ জন ২,৯৮,০০০.০০ ৫,৩৭,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ৪৩ জন ১,৫৪,০০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ১০ জন ৮৫,০০০.০০
২০১৯-২০২০  মাধ্যমিক ৭৬ জন ৩,৮০,০০০.০০ ১৩,২৬,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ১০৭ জন ৮,৫৬,০০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০৯ জন ৯০,০০০.০০

 

দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের এককালীন আর্থিক অনুদান প্রদান 
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের এককালীন আর্থিক অনুদান প্রদান করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। এ লক্ষ্যে দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের  এককালীন আর্থিক অনুদান প্রদান নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়। দুর্ঘটনার কারণে গুরুতর আহত দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের এককালীন আর্থিক অনুদান প্রদানের ফলে অর্থাভাবে চিকিৎসা বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের শিক্ষায় ব্যঘাত  ঘটবেনা তথা তাদের শিক্ষা কার্যক্রমের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত হবে। দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের এককালীন আর্থিক অনুদান প্রদান নীতিমালা এর আলোকে ২০১৪-২০১৫ অর্থবছর থেকে ২০১৯-২০২০  অর্থবছর (
১ম পর্যায়) পর্যন্ত দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক এবং স্নাতক (পাস) ও সমমান পর্যায়ের দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের মাঝে এককালীন আর্থিক অনুদান হিসেবে প্রদানকৃত অর্থের বিবরণ নিম্নরূপ:

 

অর্থবছর শিক্ষার পর্যায় শিক্ষার্থীর সংখ্যা আর্থিক অনুদান (টাকায়) সর্বমোট (টাকায়)
২০১৪-১৫ মাধ্যমিক ০৬ জন ৯৫,০০০.০০ ৯৫,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ০০ জন ০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০০ জন ০০.০০
২০১৫-১৬ মাধ্যমিক ০৪ জন ৭০,০০০.০০ ৭০,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ০০ জন ০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০০ জন ০০.০০
২০১৬-১৭ মাধ্যমিক ০৬ জন ১,২০,০০০.০০ ১,৪৫,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ০০ জন ০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০১ জন ২৫,০০০.০০

২০১৭-১৮

মাধ্যমিক ০১ জন ২৫,০০০.০০ ৪৫,০০০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ০০ জন ০০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০১ জন ২০,০০০.০০
২০১৮-১৯ (১ম পর্যায়) মাধ্যমিক ০০ জন ০.০০ ০.০০
উচ্চ মাধ্যমিক ০০ জন ০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০০ জন ০.০০
২০১৮-১৯ (২য় পর্যায়) মাধ্যমিক ০১ জন ১০,০০০ ১০,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ০০ জন ০.০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০০ জন ০.০০
২০১৯-২০ (১ম পর্যায়) মাধ্যমিক ০৪ জন ১,৪৫,০০০ ১,৯০,০০০
উচ্চ মাধ্যমিক ০২ জন ৩৫,০০০
স্নাতক (পাস) ও সমমান ০১ জন ১০,০০০

 

এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি. কোর্সে ফেলোশিপ ও বৃত্তি প্রদান 
প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট থেকে এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি. কোর্সে ফেলোশিপ ও বৃত্তি প্রদানের জন্য নীতিমালা, ২০১৭ অনুযায়ী ৫.০০ (পাঁচ) কোটি টাকা নিয়ে এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি. কোর্সে ফেলোশিপ ও বৃত্তি প্রদানের জন্য ‘প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট, এম.ফিল. ও পিএইচ.ডি. কোর্সে ফেলোশিপ ও বৃত্তি প্রদান তহবিল’ নামে একটি স্থায়ী তহবিল গঠন করা হয়। ২০১৭-২০১৮ অর্থবছর থেকে এম.ফিল. কোর্সে মাসিক ১০,০০০.০০ টাকা এবং পিএইচ.ডি. কোর্সে মাসিক ১৫,০০০.০০ টাকা করে গবেষক প্রতি ফেলোশিপ ও বৃত্তি প্রদান করা হচ্ছে-

সাল গবেষণার পর্যায় গবেষণার সময় গবেষকের সংখ্যা
২০১৮ এম.ফিল. কোর্সে ফেলেশিপ ও বৃত্তি দু’বছর ০১ জন
পিএইচ.ডি. কোর্সে ফেলেশিপ ও বৃত্তি তিন বছর ০০ জন
২০১৯ এম.ফিল. কোর্সে ফেলেশিপ ও বৃত্তি দু’বছর ০৯ জন
পিএইচ.ডি. কোর্সে ফেলেশিপ ও বৃত্তি তিন বছর ০৭ জন
সর্বমোট: ১৭ জন